আমি হিন্দু হেফাজতের সদস্য নই, প্রমাণ করতে পায়জামা খুলতে বলে পুলিশ আমাকে
আমি হেফাজতে ইসলামকে কখনোই পছন্দ করিনা, এবং তাদের কর্মকাণ্ড বা তাদের নেতাকর্মীদেরও অপছন্দ করি। এবং সেই কারণে হেফাজত নেতা মামুনুলের অতীত বর্তমানের বক্তব্য তার কার্যকলাপও পছন্দ করি না। ভালো না খা’রাপ বা তার সম্প্রতি কর্মকাণ্ড নিয়েও আমার তেমন বলার কিছু নাই।
তবে একটা বি’ষয় কথা বলতে চাই সেটা হলো, মামুনুলের স্ত্রী বা বান্ধবী যে না’রী, ঝর্না যে পরিচয়ই তার থাকুক। সেই ঝর্নার ছেলেকে দিয়ে কার মায়ের ডায়েরির লেখা নিয়ে যে রিপোর্ট হয়েছে তা কখনো ই আমি সমর্থন করি না।
আমি সাংবাদিকতার দিক থেকে বড় কেউ না। আমি ক্ষুদ্র মানুষ। তারপরও আমি মনে করি তার ছেলেকে তার মায়ের অবৈধ সম্প’র্ক আছে কারও সাথে, সেই শা’রি’রী’ক স’ম্পে’র্ক’র অ’শ্লী’ল সব কথা বলা, শব্দ চয়ন, তারর মুখ দিয়ে বলানো বা ব্যাখা করানো মোটেও উচিত কাজ না।
কিশোর একটা ছেলে যদি এ বি’ষয়ে ক্ষু’ব্ধও হয়, সে যদি কিছু বলেও তা সাংবাদিকতার নীতি নৈতিকতা থেকে তা প্রচার করা উচিত না। একজন মায়ের চরিত্র সম্প’র্কে খা’রাপ ভাবে বর্ণনা বা বিচার চাওয়ার ভাষায় সেই অশালীন ও অবৈধ একটি সম্প’র্কের বি’ষয় উচ্চারণ কখনোই শোভন নয়।
আমি ৩ বার ইউনিসেফ এর মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি।
শি’শু কিশোরদের অধিকার নিয়ে রিপোর্ট করার জন্য। আমি ইউনিসেফ ও সেভ দ্যা চিলড্রেন এর মাধ্যমে নানা ধরনের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছি। শি’শু অধিকার বা তাদের বক্তব্য কিভাবে গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া উচিত সে বি’ষয়ে অনেকটা ধারণা আমার আছে। আমি শিখেছি। এছাড়া আমি একজন শি’শু সংগঠক। খেলাঘর সেন্ট্রাল কমিটির মেম্বার।
তাই শি’শু কিশোরদের দিয়ে কাজ করার অ’ভিজ্ঞতা থেকে বলছি এবং আমি মনে করি বি’ষয়টি নীতিসংগত নয়। এবং এটি আমাদের দেশের বাবা-মা বা যেকোন স’ন্তানের জন্য বিব্রতকর।